Physiotherapist

হোম ফিজিওথেরাপি সার্ভিস

আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ও আমরা নিয়ে এসেছি  ফিজিওথেরাপি হোম সার্ভিস যা আপনি সহজেই এবং অল্প খরচেই  বাসায় বসে পেয়ে যাবেন দক্ষ ফিজিওথেরাপিস্ট। 

এক্সপার্ট ফিজিওথেরাপিস্ট

আমাদের সকল ফিজিওথেরাপিস্ট অত্যাধুনিক ফিজিওথেরাপি ইকুইপমেন্ট পরিচালনায় বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন।

সর্বাধুনিক ফিজিওথেরাপি ইকুইপমেন্ট

আমাদের ক্লিনিকে রয়েছে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ইকুইপমেন্ট।

ঢাকাতেই বিশ্বমানের ফিজিওথেরাপি হোম সার্ভিস

Physiotherapy Home Services
হোম ফিজিওথেরাপি সার্ভিস
আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ও আমরা নিয়ে এসেছি ফিজিওথেরাপি হোম সার্ভিস যা আপনি সহজেই এবং অল্প খরচেই বাসায় বসে পেয়ে যাবেন দক্ষ ফিজিওথেরাপিস্ট। 

হোম সার্ভিসের কিছু সুবিধা-👍আরামদায়ক পরিবেশ: বাড়ির আরামদায়ক পরিবেশে চিকিৎসা গ্রহণ করা সহজ এবং মনোভাব উন্নত করে।👍সময় ও খরচের সাশ্রয়: ট্রাভেল করার সময় এবং খরচ বাঁচানো যায়।

👍ব্যক্তিগত যত্ন: একান্ত মনোযোগ এবং ব্যক্তিগত পরিচর্যা পাওয়া যায়।👍স্বাস্থ্যকর পরিবেশ: স্বাস্থ্যকর অবস্থায় থেরাপি করা সম্ভব, বিশেষ করে সংক্রামক রোগের ঝুঁকি কমে।

👍অভ্যস্তকরণ: রোগীর দৈনন্দিন কার্যকলাপের সাথে থেরাপির সঙ্গতিপূর্ণভাবে কাজ করা যায়।👍ঢাকার বিরক্তকর জ্যাম ও ধুলাবালি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।✨সুতরাং বাসায় হোক আপনার থেরাপি সেশন

আধুনিক ফিজিওথেরাপি মেনেজম্যান্ট

অ্যাক্টিভ কেয়ার বিডি প্রত্যেকটি প্যাসেন্টকে তার শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে স্বতন্ত্র ট্রিটমেন্ট প্ল্যান দিয়ে থাকে। নিচে ডায়াগ্রামর মাধ্যমে দেখিয়েছি আমাদের দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টরা কিভাবে আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করতে পারে।

বিস্তারিত জানতে প্রতিটি সার্ভিস বক্সে ক্লিক করুন

পিঠে ব্যথার জন্য ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা বেশ কার্যকর হতে পারে। এই ধরনের চিকিৎসা ব্যথা কমাতে এবং পিঠের স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। পিঠে ব্যথার ফিজিওথেরাপির মধ্যে সাধারণত নিম্নলিখিত কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়-

১.**ম্যাসাজ থেরাপি**

   পেশীগুলির উত্তেজনা দূর করতে এবং রক্ত চলাচল বাড়াতে ম্যাসাজ ব্যবহার করা হয়। এটি পিঠের পেশী শিথিল করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

 ২. **স্ট্রেচিং এবং ব্যায়াম**

   নির্দিষ্ট স্ট্রেচিং ও ব্যায়ামগুলো পিঠের পেশী ও মেরুদণ্ডের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায়। এই ব্যায়ামগুলো ব্যথা কমাতে এবং শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।

৩.**ইলেক্ট্রোথেরাপি*

 পিঠের ব্যথা উপশম করার জন্য ইলেক্ট্রিকাল স্টিমুলেশন (TENS) বা আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি(UST) এবং ইনফারেট(IRR)ব্যবহার করা হয়। এটি পেশী শিথিল করতে এবং ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পাঠানোর প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।

 ৪. **হিট এবং কোল্ড থেরাপি**

   পেশী শিথিল এবং প্রদাহ কমাতে গরম এবং ঠান্ডা প্যাড ব্যবহার করা হয়। হিট থেরাপি পেশী শিথিল করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, আর কোল্ড থেরাপি প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

 ৫. **পজিশন সংশোধন**

   পিঠের ব্যথার অন্যতম কারণ হতে পারে ভুল ভঙ্গিমা। সঠিক ভঙ্গিমা ধরে রাখতে ফিজিওথেরাপিস্টরা রোগীকে পজিশন সংশোধনের পরামর্শ দেন, যাতে পিঠে অতিরিক্ত চাপ না পড়ে।

ফিজিওথেরাপি করার আগে একজন অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত, যাতে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করা যায় এবং পিঠের ব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

ঘাড় ব্যথা

ঘাড়ের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফিজিওথেরাপি একটি কার্যকর এবং নিরাপদ চিকিৎসা পদ্ধতি। ঘাড় ব্যথার জন্য ব্যবহৃত কিছু ইউনিক ফিজিওথেরাপি পদ্ধতি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

 ১. **নেক স্ট্রেচিং এবং মোবিলাইজেশন**  

   ঘাড়ের পেশী ও জয়েন্টকে শিথিল করতে এবং গতি বাড়াতে বিশেষ ধরনের স্ট্রেচিং ও মোবিলাইজেশন কৌশল ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে ঘাড়ের গতিশীলতা বাড়ে এবং পেশী ও জয়েন্টের চাপ কমে।

 ২. **মাল্টি-ডিরেকশনাল স্ট্রেচিং**  

   ঘাড়ের ব্যথা নিরাময়ের জন্য ফিজিওথেরাপিস্টরা বিভিন্ন দিকে (সামনে, পেছনে, ডানে এবং বামে) স্ট্রেচিং করতে বলেন, যাতে ঘাড়ের মাংসপেশি শক্তিশালী হয় এবং স্বাভাবিক গতিশীলতা ফিরে আসে।

 ৩. **ম্যানুয়াল থেরাপি**  

   ফিজিওথেরাপিস্টরা হাত দিয়ে সরাসরি ঘাড়ের পেশী ও জয়েন্টে চাপ প্রয়োগ করেন, যা রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং ব্যথা কমায়। এটি “ম্যাসাজ থেরাপি” হিসেবেও পরিচিত।

 ৪. **ট্র্যাকশন থেরাপি**  

   ঘাড়ের ভারসাম্য ঠিক রাখতে এবং স্পাইনাল ডিস্কগুলির মধ্যকার চাপ কমাতে ট্র্যাকশন থেরাপি ব্যবহার করা হয়। এটি পেশী শিথিল করে এবং ঘাড়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

 ৫. **টেনস থেরাপি (TENS)**  

   Transcutaneous Electrical Nerve Stimulation (TENS) পদ্ধতিতে ছোট বৈদ্যুতিক সংকেত ঘাড়ের পেশীতে প্রেরণ করা হয়, যা ব্যথা সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছানো থেকে বাধা দেয় এবং ঘাড়ের পেশী শিথিল করতে সাহায্য করে।

 ৬. **কোর স্ট্রেনথেনিং এক্সারসাইজ**  

   ফিজিওথেরাপিস্টরা ঘাড়ের পেশী ও মেরুদণ্ডকে শক্তিশালী করার জন্য বিশেষ ধরনের ব্যায়াম পরামর্শ দেন। এর ফলে ঘাড়ের পেশীগুলি শক্তিশালী হয় এবং ব্যথার সম্ভাবনা কমে।

 ৭. **হিট এবং কোল্ড থেরাপি**  

   ঘাড়ের পেশী শিথিল এবং প্রদাহ কমানোর জন্য হিট এবং কোল্ড থেরাপি প্রয়োগ করা হয়। এটি পেশী শিথিল করে এবং ব্যথা কমাতে কার্যকর।

 ৮. **পজিশন সংশোধন**  

   ফিজিওথেরাপিস্টরা ঘাড়ের ব্যথার কারণ হিসেবে ভুল ভঙ্গিমা সংশোধনের উপর জোর দেন। সঠিক বসার এবং চলার কৌশল শেখানো হয়, যাতে ঘাড়ে অতিরিক্ত চাপ না পড়ে।

 ৯. **ডিপ টিস্যু ম্যাসাজ**  

   ঘাড়ের গভীর পেশীতে যদি টান বা ব্যথা থাকে, তাহলে ডিপ টিস্যু ম্যাসাজ ব্যবহার করা হয়। এটি ঘাড়ের গভীর পেশীকে শিথিল করতে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে।

 ১০. **ড্রাই নিডলিং**  

   কখনও কখনও পেশী খিঁচুনি বা কড়াকড়ি দূর করতে ড্রাই নিডলিং পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়, যা ত্বকে সূচ প্রবেশ করিয়ে পেশী শিথিল করে। 

১১.**হিজামা থেরাপি**

    হিজামা মাধ্যমে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয় ফলে ব্যথা দ্রুত কমে যায়। 

ফিজিওথেরাপির এই পদ্ধতিগুলো ঘাড়ের ব্যথার কারণ এবং সমস্যার ধরন অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। একজন অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট আপনার নির্দিষ্ট সমস্যা বোঝার পর সঠিক পদ্ধতি নির্বাচন করবেন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

কাঁধে ব্যথা

 

কাঁধে ব্যথা বা সোল্ডার পেইন খুব প্রচলিত একটি সমস্যা। ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে এই ব্যথা সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব।

কাঁধে ব্যথার কারণ

  • ফ্রোজেন শোল্ডার (অ্যাডেসিভ ক্যাপসুলাইটিস)।
  •  সারভাইক্যাল স্পোনডোলাইসিস, অস্টিয়োপরোসিস, টেন্ডিনাইটিস, আর্থারাইটিস, স্কোলিওসিস।
  • বসা বা শোয়ার ধরন ভুল হলে, ভারী কিছু তুলতে গেলে বা অনেক ক্ষণ ধরে কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে।
  • ডায়াবেটিস মেলাইটাস, যক্ষ্মা রোগী, ফুসফুসের ক্যানসার, কার্ডিয়াক সার্জারির পরে বা আঘাত জনিত কারণে কাঁধে ব্যথা হতে পারে।

আমাদের ইলেকট্রোথেরাপি এবং অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে ফিজিওথেরাপির যুগপৎ চিকিৎসা নিয়ে, সুস্থ থাকুন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

হাতের কনুইয়ে ব্যথা (টেনিস এলবো)

 

কনুই ও হাতে ব্যথা হচ্ছে একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া, এটি টেনিস এলবো নামেও পরিচিত।এই সমস্যা হলে সাধারনত হাতের কনুইয়ের বাহিরের দিক ব্যথা করে এবং হাতের আংগুল মুঠো করতে গেলেও কনুইয়ে ব্যথা লাগে।

কনুই ও হাতে ব্যথার কারণ

  • আর্থাইটিস।
  • বার্সাইটিস।
  •  কার্পাল টানেল সিনড্রোম, কিউবিটাল টানেল সিনড্রোম।
  • রেডিয়াস বা হাতের লিগামেন্ট ক্ষয়প্রাপ্ত হতে পারে, বাহু ও হাতের অস্থিসন্ধিতে প্রদাহ, আবার সার্বক্ষণিক মাংসপেশির সংকোচনের ফলে অস্থির আবরণীতেও প্রদাহ হতে পারে। তবে যাই ঘটুক, এতে সৃষ্টি হয় কনুইয়ে ব্যথা।

আমাদের বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্টেরা সঠিক পরামর্শ এবং শর্ট ওয়েভ ডায়াথার্মি, আলট্রা-সাউন্ড থেরাপি , রেডিয়েশন থেরাপিসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করে আপনাকে কনুই ও হাতে ব্যথা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি প্রদান করতে পারেন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

হাঁটু ব্যথার জন্য ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা দ্রুত আরাম দিতে পারে এবং এটি বেশ ইউনিক। কিছু ছোট ও কার্যকর পদ্ধতি হলো:

 ১. **স্ট্রেচিং এবং মবিলাইজেশন**  

   হাঁটুর জয়েন্ট এবং পেশী শিথিল করতে হালকা স্ট্রেচিং এবং মবিলাইজেশন কার্যকর।

 ২. **কোয়াড্রিসেপ স্ট্রেনথেনিং**  

   হাঁটুর সামনের পেশী (কোয়াড্রিসেপ) শক্তিশালী করার জন্য ফিজিওথেরাপিস্টরা হালকা ব্যায়াম দেন, যা হাঁটুর ভার বহনে সাহায্য করে।

 ৩. **হিট এবং কোল্ড থেরাপি**  

   প্রদাহ কমাতে ঠান্ডা এবং ব্যথা উপশমে গরম প্যাড ব্যবহার করা হয়।

 ৪. **ইলেক্ট্রোথেরাপি**

(TENS)**আলট্রাসাউন্ড(UST),ইনফারেট(IRR)ছোট বৈদ্যুতিক সংকেতের মাধ্যমে হাঁটুর ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।

 ৫. **পজিশন সংশোধন**  

   হাঁটার বা বসার সঠিক ভঙ্গিমা শেখানো হয়, যাতে হাঁটুর ওপর চাপ কমে।

এই ছোট পদ্ধতিগুলো হাঁটু ব্যথা দ্রুত কমাতে সাহায্য করে।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

আর্থ্রাইটিস

 

আর্থ্রাইটিস বলতে সাধারণত অস্থিসন্ধি বা জয়েন্টের প্রদাহকেই বোঝানো হয়। এটি নির্দিষ্ট একটি রোগ নয়। অস্থিসন্ধি, অস্থিসন্ধির আশপাশের মাংসপেশি, টেনডন ইত্যাদির অনেকগুলো অসুখ একসঙ্গে আর্থ্রাইটিস নামে পরিচিত। তবে সবচেয়ে বেশি হয় অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস।

আর্থ্রাইটিসের কারণ

  • অন্যতম কারণ বয়োবৃদ্ধি। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তরুণাস্থিতে পানির পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং প্রোটিনের পরিমাণ কমতে থাকে। সেজন্য তরুণাস্থিও ক্ষয় হতে থাকে।
  •  শারীরিক ওজন বেশি থাকলে
  • অস্থিসন্ধিতে যেকোনো ধরনের আঘাত পেলে অস্টিওআর্থ্রাইটিস হতে পারে

আর্থ্রাইটিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে যত দিন যাবে পেসেন্ট তার দেহের জোড়ার কর্ম ক্ষমতা বা নড়াচড়ার ক্ষমতা হারায় এবং জোড়া সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে রোগী পঙ্গুত্ব বা ডিজএবলড হয়ে পরে। আমাদের মেফেয়ার ওয়েলনেস ক্লিনিকে দ্রুত রোগ নির্ণয় করে অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে কার্যকরী চিকিৎসা পেতে পারেন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

গোড়ালি এবং পায়ে ব্যথা

 

গোড়ালি এবং পায়ে ব্যথা আমাদের খুবই কমন একটি সমস্যা। পা আমাদের পুরো শরীরের ভর বহন করে সব স্থানে নিয়ে যায় কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত না পায়ে কোন সমস্যা দেখা দিচ্ছে, আমরা আমাদের দু’পায় এবং গোড়ালির সুরক্ষার ক্ষেত্রে সবসময় উদাসীন।

গোড়ালি এবং পায়ে ব্যথার কারণ

  • গোড়ালির হাড়ের সঙ্গে যুক্ত থাকে প্লান্টার ফেসিয়াটিস লিগামেন্ট৷ এই লিগামেন্টে খুব বেশি চাপ পড়লে গোড়ালি ও পায়ে ব্যথা হয়৷ অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেওয়ার পরও বা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ব্যথাটা বেশি টের পাওয়া যায়
  • দীর্ঘদিন ধরে খুব শক্ত জুতো বা হাই হিল ব্যবহারে করলে
  • অতিরিক্ত এক্সারসাইজ অথবা খেলাধুলা
  • হাঁটার সময় ঠিকভাবে পা না ফেললে, অস্টিওস্পোরোসিস, রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস , ডায়াবেটিস থেকে নিউরোপ্যাথির সমস্যা হলে, হাড়ের মধ্যে সংক্রমণ বা রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে, কিংবা বোন সিস্ট থাকলেও হিল পেন হয়
  • গর্ভধারণ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা অথবা বিভিন্ন মেডিকেল কন্ডিশন

আপনার পায়ের স্বাস্থ্য অনেকটাই আপনার উপর নির্ভর করে। গোড়ালি এবং পায়ে ব্যথা হলে ব্যথানাশক ঔষধ খেয়ে নিজের ক্ষতি না করে আমাদের অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে আধুনিক ফিজিওথেরাপির চিকিৎসা নিয়ে, সুস্থ থাকুন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

ক্রীড়া আঘাত (স্পোর্টস ইনজুরি)

 

যারা ক্রীড়া এবং শরীরচর্চা করেন তারা প্রায়সই স্পোর্টস ইনজুরিতে ভুগে থাকেন। স্পোর্টস ইনজুরির তীব্র ব্যথা আপনাকে খেলা থেকে দূরে রাখে বা পারফরমেন্সকে প্রভাবিত করে।

আপনি ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে আপনার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন।

ক্রীড়া আঘাতের কারণ

  • কম হাড় ঘনত্ব
  • অস্টিওপরোসিস
  • ক্রীড়া দুর্ঘটনা, সাম্প্রতিক আঘাত, পেশী ওভারস্টেচিং
  • ভারী বস্তু উত্তোলন ভুল উপায়
  • পুস্টিহীনতা, ঘুমের অভাব

স্পোর্টস ইনজুরি থেকে মুক্তি লাভ করে স্বাভাবিক খেলাধুলায় ফিরতে মেফেয়ার ওয়েলনেস ক্লিনিকে আসুন এবং অত্যাধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ ও ব্যথামুক্ত জীবন যাপন করুন।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

স্নায়ুরোগ (নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার) 

নিউরোলজিকাল সমস্যার জন্য ফিজিওথেরাপি বেশ কার্যকর হতে পারে, যা নার্ভ এবং পেশীর সংযোগ উন্নত করে। কিছু ইউনিক এবং ফিজিওথেরাপি পদ্ধতি হলো:

 ১. **নিউরো-মাসকুলার স্ট্রেচিং**  

   নার্ভ এবং পেশীর মধ্যকার সমন্বয় বাড়াতে হালকা স্ট্রেচিং ব্যবহার করা হয়, যা পেশী শিথিল এবং নার্ভের কার্যকারিতা উন্নত করে।

 ২. **ব্যালান্স এবং কো-অর্ডিনেশন ব্যায়াম**  

   স্নায়বিক সমস্যায় ভারসাম্য ও সমন্বয় বজায় রাখার জন্য বিশেষ ধরনের ব্যায়াম ব্যবহার করা হয়।

 ৩. **গেইট ট্রেনিং**  

   সঠিকভাবে হাঁটা এবং চলাফেরা শেখানোর জন্য এই থেরাপি ব্যবহার করা হয়, যা নিউরোলজিকাল সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য সহায়ক।

 ৪. **ইলেক্ট্রোথেরাপি (EMS)**  

   ইলেকট্রিক্যাল মাসকুলার স্টিমুলেশন (EMS) বা (TENS)নার্ভ সংকেত উন্নত করে পেশী শিথিল করতে এবং পেশীর কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

 ৫. **ম্যানুয়াল থেরাপি**  

   পেশী এবং নার্ভের কার্যকারিতা উন্নত করতে সরাসরি হালকা চাপ প্রয়োগ করা হয়, যা পেশী নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৬.**আকুপাংচার **

   নার্ভ শক্তিশালি করতে কার্যকরি ভুমিকা রাখে 

এই পদ্ধতিগুলো নিউরোলজিকাল সমস্যায় দ্রুত উপশম এবং পুনরুদ্ধারে সাহায্য করতে পারে।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

প্রি এবং পোষ্ট সর্জিকাল রিহাব

পোস্ট-সার্জিক্যাল রিহ্যাবে ফিজিওথেরাপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কারণ এটি অপারেশনের পর দ্রুত সেরে উঠতে এবং স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা পুনরুদ্ধারে সহায়ক। পোস্ট-সার্জিক্যাল ফিজিওথেরাপির কিছু ইউনিক দিক নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

 ১. **গতি ও গতিশীলতা পুনরুদ্ধার**  

   অস্ত্রোপচারের পর শরীরের প্রভাবিত অংশে স্বাভাবিক গতি ও চলাচল ফিরিয়ে আনতে স্ট্রেচিং এবং মোবিলাইজেশন ব্যায়াম করা হয়।

 ২. **পেশী শক্তি এবং সহনশীলতা উন্নয়ন**  

   অপারেশনের পর পেশীগুলি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ফিজিওথেরাপি পেশীকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করে।

 ৩. **ব্যথা এবং প্রদাহ কমানো**  

   হিট, কোল্ড, এবং ইলেকট্রোথেরাপি ব্যবহার করে ব্যথা ও প্রদাহ কমানো হয়, যা রোগীকে দ্রুত আরাম দেয়।

 ৪. **পজিশন সংশোধন**  

   অপারেশনের পরে সঠিক ভঙ্গিমা বজায় রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ, যাতে অপারেটেড অংশের ওপর অতিরিক্ত চাপ না পড়ে। ফিজিওথেরাপি সঠিক ভঙ্গিমা ধরে রাখতে সহায়তা করে।

 ৫. **আত্মবিশ্বাস এবং দৈনন্দিন কার্যক্রমে ফেরা**  

   রোগীদের শারীরিক কার্যক্ষমতা পুনরুদ্ধারের পাশাপাশি তাদের আত্মবিশ্বাসও বাড়াতে ফিজিওথেরাপি সহায়ক। এটি ধীরে ধীরে দৈনন্দিন জীবনের কাজ করতে সাহায্য করে।

 ৬. **শক্তি ও নমনীয়তা প্রশিক্ষণ**  

   অস্ত্রোপচারের পর শরীরের নমনীয়তা এবং শক্তি বাড়ানোর জন্য বিশেষ ব্যায়ামের পাশাপাশি আলট্রাসাউন্ড(UST) বা (Wax Bath) থেরাপি করা হয়, যা রোগীকে স্বাভাবিক কার্যক্ষমতায় ফিরিয়ে আনে।

এই পদ্ধতিগুলো পোস্ট-সার্জিক্যাল রিহ্যাবে দ্রুত আরোগ্য লাভ এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

ইউরোলজিকাল কন্ডিশন

ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় ফিজিওথেরাপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণ, পেলভিক ফ্লোরের পেশী শক্তিশালী করা এবং প্রস্টেট বা ব্লাডার সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর সমাধানে। কিছু ইউনিক পদ্ধতি ও এর গুরুত্ব নিচে দেওয়া হলো:

 ১. **পেলভিক ফ্লোর স্ট্রেনথেনিং**  

   ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় পেলভিক ফ্লোরের পেশী দুর্বল হয়ে যায়। ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে বিশেষ ব্যায়াম যেমন **কেগেল এক্সারসাইজ** ব্যবহার করা হয়, যা পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে এবং প্রস্রাবের নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে।

 ২. **ব্লাডার ট্রেনিং**  

   ফিজিওথেরাপিস্টরা রোগীদের সঠিক সময়মতো এবং নিয়মিত প্রস্রাবের অভ্যাস গড়ে তুলতে সহায়তা করেন। এটি বিশেষ করে প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারার (ইনকন্টিনেন্স) ক্ষেত্রে সহায়ক।

 ৩. **বায়োফিডব্যাক থেরাপি**  

   বায়োফিডব্যাক থেরাপির মাধ্যমে রোগী তাদের পেলভিক ফ্লোর পেশীর কার্যকলাপ দেখতে পারে এবং সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখতে পারে। এটি পেলভিক ফ্লোরের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

 ৪. **ম্যানুয়াল থেরাপি**  

   পেলভিক অঞ্চলে অতিরিক্ত চাপ বা অস্বস্তি কমানোর জন্য ফিজিওথেরাপিস্ট ম্যানুয়াল থেরাপি প্রয়োগ করেন, যা পেশী শিথিল করে এবং ব্যথা উপশম করে।

 ৫. **ইলেকট্রোথেরাপি**  

   পেলভিক অঞ্চলের পেশীগুলিকে উদ্দীপিত করার জন্য ইলেক্ট্রিকাল স্টিমুলেশন(শক ওয়েব)ব্যবহার করা হয়। এটি প্রস্রাবের নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারে সহায়ক।

 ৬. **সঠিক ভঙ্গিমা শেখানো**  

   পেলভিক অঞ্চলের পেশী ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের উপর চাপ কমাতে সঠিক ভঙ্গিমায় বসা ও চলাফেরার কৌশল শেখানো হয়, যা ইউরোলজিক্যাল সমস্যাগুলি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

 ৭. **প্রস্রাবের ফ্রিকোয়েন্সি এবং ইমার্জেন্সি নিয়ন্ত্রণ**  

   প্রস্রাবের ফ্রিকোয়েন্সি এবং আকস্মিক প্রয়োজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ফিজিওথেরাপি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যা মূত্রাশয়ের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় ফিজিওথেরাপির এই পদ্ধতিগুলো রোগীদের দৈনন্দিন জীবনের মান উন্নত করতে সাহায্য করে এবং প্রস্রাবের নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে, যা রোগীর আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ক্লিক করুন

সায়াটিকা হলো একটি ব্যথাজনিত সমস্যা, যা সায়াটিক নার্ভে চাপ বা প্রদাহের কারণে হয়। ফিজিওথেরাপি সায়াটিকা নিরাময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এর কিছু ইউনিক দিক রয়েছে:

 ১. **পেইন রিলিফ টেকনিক**  

   সায়াটিক নার্ভের চাপ কমানোর জন্য **ম্যাসাজ থেরাপি** এবং **ইলেক্ট্রোথেরাপি (TENS)** ব্যবহার করা হয়, যা নার্ভের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

 ২. **নির্দিষ্ট স্ট্রেচিং এবং ব্যায়াম**  

   ফিজিওথেরাপিস্টরা বিশেষ স্ট্রেচিং ব্যায়াম পরামর্শ দেন যা পিঠ ও পায়ের পেশী শিথিল করতে সহায়ক। যেমন, **হ্যামস্ট্রিং স্ট্রেচিং** এবং **পিরিফর্মিস স্ট্রেচিং**, যা নার্ভের চাপ কমাতে সাহায্য করে।

৩. **পোস্টার সংশোধন**  

   সঠিক ভঙ্গিমা বজায় রাখতে ফিজিওথেরাপি সেশনগুলোতে পোস্টার সংশোধনের কৌশল শেখানো হয়। এটি সায়াটিক নার্ভে চাপ কমাতে সহায়তা করে।

৪. **কোর স্ট্রেনথেনিং**  

   পিঠ ও কোমরের পেশী শক্তিশালী করার জন্য **কোর স্ট্রেনথেনিং ব্যায়াম** দেয়া হয়। এতে পিঠে ভারসাম্য বজায় থাকে এবং সায়াটিকার পুনরাবৃত্তি রোধ হয়।

৫. **গেইট ট্রেনিং**  

   সঠিকভাবে হাঁটা বা চলাফেরা শেখানো হয়, যাতে সায়াটিক নার্ভের ওপর চাপ না পড়ে। এটি দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা উপশমে কার্যকর।

 ৬. **হিট এবং কোল্ড থেরাপি**  

   প্রদাহ ও পেশীর ব্যথা কমাতে গরম এবং ঠান্ডা থেরাপি ব্যবহার করা হয়, যা দ্রুত আরাম দেয়।

৭. **স্পাইনাল ডিকম্প্রেশন**  

   মেরুদণ্ডে চাপ কমাতে এবং সায়াটিক নার্ভের স্থিতি উন্নত করতে ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে স্পাইনাল ডিকম্প্রেশন করা হয়। এটি ব্যথা কমাতে সহায়ক।

 ৮. **পেলভিক টিল্ট এক্সারসাইজ**  

   পেলভিক টিল্টের মাধ্যমে কোমরের পেশী এবং মেরুদণ্ডের গতিশীলতা বৃদ্ধি করা হয়, যা সায়াটিকার উপসর্গ কমাতে সহায়তা করে।

এই ইউনিক পদ্ধতিগুলো সায়াটিকার চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো ব্যথা উপশম করার পাশাপাশি সমস্যা সমাধানে দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল দেয়।

 

আমাদের চিকিৎসা সমূহ

 আমাদের চিকিৎসা সম্পৃক্ত মেসিন গুলো আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত এবং এফডিআর কতৃক অনুমোদিত। উক্ত ইকুইপমেন্ট  ছাড়াও আরও কিছু মেসিন আপডেট করা হচ্ছে। 

Digital traction
Digital Therapy Light
Massagr gan

সচরাচর জিজ্ঞাসা

আমাদের ফিজিওথেরাপি সার্ভিস সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্নগুলি জানুন ।

আমাদের সকলের জন্য সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোন প্যাসেন্ট এসে কন্সাল্টেটের জন্য অপেক্ষা করুক সেটা কোনও ভাবেই আমাদের কাম্য না। তাই এই সময়কে সম্মান দিতে আমরা শুধু মাত্র আগে ফোনে অথবা ইমেইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে আসা প্যাসেন্টদের সাথে কন্সাল্টেসান করি এবং ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি।

আমরা শতভাগ নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি যে আমাদের কোন প্যাসেন্টকে লম্বা সময় অপেক্ষা করতে হয় না।

১) প্রত্যেক প্যাসেন্টের সমস্যা আলাদা। তাই আমাদের রয়েছে প্রত্যেকের জন্য স্বতন্ত্র ট্রিটমেন্ট প্ল্যান

২) আমাদের রয়েছে বিশ্বমানের ইউরোপিয়ান প্রযুক্তির ফিজিওথেরাপি এবং ইরেক্টাইল ডিস্ফাংসন চিকিৎসার ইকুইপমেন্ট।

৩) এখানে পাচ্ছেন সর্বাধুনিক এক্সট্রাকর্পোরিয়াল শক ওয়েভ থেরাপি (ESWT) সেবা। এতে ঔষধ, ইঞ্জেকশন অথবা অস্ত্রোপচারের কোন ঝুঁকি বা জটিলতা নেই।

৪) আমাদের সকল ফিজিওথেরাপিস্ট বিশেষ ডিগ্রি প্রাপ্ত এবং আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে ট্রিটমেন্ট করতে বিশেষ ভাবে পারদর্শী।

৫) এখানকার পরিবেশ এবং সেবাদানের পদ্ধতি উন্নত বিশ্বের ফিজিওথেরাপি ক্লিনিকগুলোর মত পরিচ্ছন্ন এবং অত্যাধুনিক।

৬) এই ক্লিনিকের সাথে জড়িত প্রত্যেকে স্বাস্থ্য সেবার শতভাগ সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে বিশেষ ভাবে ট্রেনিং প্রাপ্ত ফিজিওথেরাপিস্ট এবং সকলেই আন্তরিক ভাবে নিবেদিত।

৭) আমাদের ফিজিওথেরাপি এবং ইরেক্টাইল ডিস্ফাংসন চিকিৎসার প্যাকেজগুলো গুলো সাজানো হয়েছে প্যাসেন্টদের স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে।

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত স্বতন্ত্র চিকিৎসা পদ্ধতি। একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রোগীর বাত-ব্যথা বা আঘাতজনিত ব্যথার মতো স্বাস্থ্যসমস্যা নির্ণয় করে পরিপূর্ণ চিকিৎসাসেবা দেন।

বাংলাদেশে বাত-ব্যথা ও পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের যথাযথ চিকিৎসা হয় না। এ কারণে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য রোগ নিরাময় ও প্রতিরোধে প্রয়োজন যথাযথ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন। দীর্ঘমেয়াদি রোগ, বিশেষ করে বাত-ব্যথা ও পক্ষাঘাতের রোগীদের সমস্যা ওষুধ দিয়ে নিরাময় সম্ভব নয়। এর জন্য প্রয়োজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা।

বেশিরভাগ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ব্যথাদায়ক নয় তবে কিছু ক্ষেত্রে উদাহরণ স্বরূপ, শক ওয়েভ থেরাপি শুরুর দিকে ১  বা ২ সেশন কিছুটা অপ্রীতিকর।

এটি পেসেন্টের অবস্থার উপর নির্ভর করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৮-১০ টি  সেশন প্রয়োজন।

প্রতিটি সেশনে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় প্রয়োজন।

আপনি জেনে খুশি হবেন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

BOOK YOUR CONSULTATION

Enter your details below and we will follow up with you to book your appointment.

SERVICE HOURS

LOCATION

Sanirakhra Bus Stand,
Jatrabari Dhaka 1236

SCHEDULE YOUR APPOINTMENT

Submit your info to confirm your appointment

BOOK YOUR CONSULTATION

Enter your details below and we will follow up with you to book your appointment.

SERVICE HOURS

LOCATION

Sanirakhra Bus Stand,
Jatrabari Dhaka 1236

SCHEDULE YOUR APPOINTMENT

Submit your info to confirm your appointment

Call Now Button